Search
Close this search box.

১৫ বছর পর জন্মদিনে বাবাকে পেয়ে আবেগে আপ্লুত জোভান

joban1

তখন স্কুলে পড়তেন ফারহান আহমেদ জোভান। সেই সময়ে জন্মদিনটা বন্ধু ও পরিবারের সঙ্গে কাটত। বাবা আদরমাখা হাতে মাথায় হাত বুলিয়ে দিতেন আর বলতেন, শুভ জন্মদিন। সেই ১৫ বছর আগে সর্বশেষ বাবার স্নেহমাখা স্পর্শ পেয়েছিলেন। দীর্ঘদিন পর আবার সেই মুহূর্ত ফিরে এল। ১৫ বছর পর জন্মদিনে বাবাকে পেয়ে আবেগে আপ্লুত জোভান। ছোট পর্দার এ অভিনেতা বললেন, ‘এবারের জন্মদিনে বাবা আমার সেরা উপহার।’

টানা প্রায় এক মাস ব্যাংককে শুটিং করে গতকাল দেশে ফিরেছেন এ অভিনেতা। এ কারণে জন্মদিনে বিশেষ কিছুই রাখেননি। মোটামুটি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দিনটা কাটালেন। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটাচ্ছেন। জোভান বলেন, ‘জন্মদিন মানেই তো আরও এক বছর বয়স বেড়ে গেল। তবে সবাই ফেসবুকে উইশ করছেন,এগুলো ভালো লাগছে। অনেক স্মৃতি মনে করিয়ে দিচ্ছেন। বাসায় অনেক উপহারও পাচ্ছি। অনেকেই কেক নিয়ে আসছেন। অভিনয় শুরুর পরে জন্মদিনটা একটা উৎসব মনে হয়। এটাই আমার ভালো লাগে। কারণ, অনেক কিছু পেলে আবার অনেক কিছু হারানোর ভয় থাকে। চেষ্টা করি সবার ভালোবাসা নিয়েই এগিয়ে যেতে।’

জন্মদিনে কী উপহার পেলেন, এমন প্রশ্নে কিছুটা নীরবতা। ওপাশ থেকে বলতে থাকেন, ‘কেউ ফুল, কেউ পছন্দের কিছু গিফট করেছেন। অনেকেই কেক পাঠিয়েছেন। মা পছন্দের খাবার রান্না করেছেন। তবে সবকিছু ছাপিয়ে আমার কাছে সেরা উপহার ছিল বাবা। ১৫ বছর পর বাবা সেই আগের মতো মাথায় হাত দিয়ে সকালে উইশ করলেন। জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানালেন। উপহার দিয়েছেন। বাবার এই স্পর্শ আমার জন্য অনেক বড় উপহার। এবারের জন্মদিনে বাবাকে কাছে পেয়েছি, এটাই বিশেষ। ভালো লাগছে।’

জোভানের বাবা থাকেন যুক্তরাষ্ট্রে। এ বছরের মাঝামাঝিতে দেশে ফিরেছেন। সেই ছোট জোভান এখন টেলিভিশনের জনপ্রিয় মুখ, তা নিয়ে বাবা বেশ গর্বিত। ছেলের পছন্দকে বাবা সব সময় সাপোর্ট করেন। জোভান জানান, তাঁর বাবা নিয়মিত তাঁর অভিনীত নাটকগুলো দেখেন। জোভান বলেন, ‘একসময় এমন হয়েছিল যে দীর্ঘদিন বাবাকে না দেখার কারণে আমাদের কথা কম হতো। আমি ও বাবা উভয়েই অন্তর্মুখী মানুষ। মুখ ফুটে কিছু বলতে পারি না। এমনও হয়েছে, আমাদের অনেক দিন কথা হয়নি। এবার বাবা দেশে আছেন। আবার চলে যাবেন। ভাবছি, আগামী এক মাস কোনো নাটকে শুটিং করব না। পরিবার আর নিজেকে সময় দেব।’

আরও পড়ুন  ৬০ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বিদ্যার্থী

জোভানের বাবা থাকেন যুক্তরাষ্ট্রে। এ বছরের মাঝামাঝিতে দেশে ফিরেছেন। সেই ছোট জোভান এখন টেলিভিশনের জনপ্রিয় মুখ, তা নিয়ে বাবা বেশ গর্বিত। ছেলের পছন্দকে বাবা সব সময় সাপোর্ট করেন। জোভান জানান, তাঁর বাবা নিয়মিত তাঁর অভিনীত নাটকগুলো দেখেন। জোভান বলেন, ‘একসময় এমন হয়েছিল যে দীর্ঘদিন বাবাকে না দেখার কারণে আমাদের কথা কম হতো। আমি ও বাবা উভয়েই অন্তর্মুখী মানুষ। মুখ ফুটে কিছু বলতে পারি না। এমনও হয়েছে, আমাদের অনেক দিন কথা হয়নি। এবার বাবা দেশে আছেন। আবার চলে যাবেন। ভাবছি, আগামী এক মাস কোনো নাটকে শুটিং করব না। পরিবার আর নিজেকে সময় দেব।’

আরো পড়ুন

Scroll to Top