সম্পদ ও রিজিক বৃদ্ধির দোয়া
আল্লাহ বলেন,
فَقُلۡتُ اسۡتَغۡفِرُوۡا رَبَّکُمۡ اِنَّهٗ کَانَ غَفَّارًا یُّرۡسِلِ السَّمَآءَ عَلَیۡکُمۡ مِّدۡرَارًا وَّ یُمۡدِدۡکُمۡ بِاَمۡوَالٍ وَّ بَنِیۡنَ وَ یَجۡعَلۡ لَّکُمۡ جَنّٰتٍ وَّ یَجۡعَلۡ لَّکُمۡ اَنۡهٰرًا
অর্থঃ বলেছি, ‘তোমাদের রবের কাছে ক্ষমা চাও; নিশ্চয় তিনি পরম ক্ষমাশীল। তিনি তোমাদের ওপর মুষলধারে বৃষ্টি বর্ষণ করবেন, তোমাদেরকে ধন-সম্পদ ও সন্তান- সন্ততি দিয়ে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের জন্য বাগ-বাগিচা দেবেন আর দেবেন নদী-নালা। (সুরা নুহ: ১০-১২)
জরত ইবনে আব্বাস (রা.) বর্ণনা করেন, যারা বেশি বেশি তাওবা-ইস্তেগফার করে; তাদের সামনে যত সংকটই (অভাব) থাকুক না কেন, মহান আল্লাহতায়ালা তা সমাধান করে দেন।’ (মুসতাদরেকে হাকেম)।
ইস্তেগফার-উচ্চারণ : ‘আস্তাগফিরুল্লা হাল্লাজি লা ইলাহা ইল্লা হুওয়াল হাইয়্যুল কইয়্যুমু ওয়া আতুবু ইলায়হি।’ অর্থ : ‘আমি ওই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া প্রকৃতপক্ষে কোনো মাবুদ নেই, তিনি চিরঞ্জীব, চিরস্থায়ী এবং তার কাছেই (তাওবা করে) ফিরে আসি।’
রিজিক বৃদ্ধির দোয়া
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, তোমাদের মধ্যে কেউ যখন খাবার খায় আর যদি বিসমিল্লাহ বলে; তবে শয়তান ওই খাবারে অংশ নিতে পারে না। যেটুকু খাবার আছে তা (পরিমাণে কম হলেও) তার জন্য কল্যাণ বয়ে আনে। অনুরূপভাবে কেউ যদি ঘরে প্রবেশ করার সময় বিসমিল্লাহ বলে তখনো শয়তান তার সঙ্গে বাসায় ঢুকতে পারে না। এভাবে বান্দা যখন সব কাজ বিসমিল্লাহ বলে শুরু করে, তখন শয়তান সব কাজ থেকে মাহরুম হয়। আর আল্লাহতায়ালা সব কাজেই বরকত দান করেন।
শুধু (اَسْتَغْفِرُ اللهِ) `আসতাগফিরুল্লাহ’ বেশি বেশি পড়া।
رَبِّغْفِرْ وَارْحَمْ وَ اَنْتَ خَيْرُ الرَّاحِمِيْنَ- রাব্বিগফির, ওয়ারহাম ওয়া আংতা খাইরুর রাহিমিন।