মানব কল্যাণ mcq প্রশ্নের উত্তর। বাংলা প্রথম পত্রের একটি অতি সংক্ষিপ্ত রচনা মানব কল্যাণ তবে এখানে অনেক কিছু শেখার আছে। মানব কল্যাণ গ্রন্থটি “মানবতন্ত্র” কাব্য গ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে। প্রিয় শিক্ষার্থীরা তোমাদের নিয়ে আসলাম মানব কল্যাণ mcq প্রশ্নের উত্তর। চলো শুরু করি hsc bangla মানব কল্যাণ mcq প্রশ্নের উত্তর।
মানব কল্যাণ mcq
মানব কল্যাণ mcq : মানব-কল্যাণ আবুল ফজলের ‘মানবতন্ত্র’ গ্রন্থে সংকলিত হয়। ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধটি ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দে রচিত। এটি প্রথমে রচনার বক্তব্যবিষয় ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধে লেখক জগতে মানবকল্যাণ সাধনের উপায় সম্পর্কে আলোচনা করেছেন। তিনি এতে মানবকল্যাণ ধারণাটির তাৎপর্য বিচারে সচেষ্ট হয়েছেন। মানবকল্যাণের উৎস মানুষের মর্যাদাবোধ ও মানবিক চেতনা বিকাশের মধ্যে নিহিত। মানবকল্যাণের প্রাথমিক সোপান হচ্ছে মানুষের মানবিক বৃত্তি বিকাশের ক্ষেত্র রচনা।
মানব কল্যাণ mcq প্রশ্নের উত্তর
১. আমাদের প্রচলিত ধারণা আর চলতি কথায় কোন কথাটা সস্তা ও মামুলি অর্থে ব্যবহৃত হয়?
ক. মানব-মর্যাদা
খ. পরোপকার
গ. মনুষ্যত্ববোধ
ঘ. মানব-কল্যাণ
২. ‘দুর্দিনের দিনলিপি’ কে রচনা করেছেন?
ক. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
খ. রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন
গ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩. আবুল ফজল মূলত কোন ধরনের সাহিত্যিক ছিলেন?
ক. চিন্তাশীল প্রাবন্ধিক
খ. মননশীল নাট্যকার
গ. সমাজচিন্তক ঔপন্যাসিক
ঘ. যুক্তিশীল কথাশিল্পী
৪. ‘মানবতন্ত্র’ প্রবন্ধটির লেখক কে?
ক. আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
খ. রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন
গ. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
ঘ. আবুল ফজল
৫. কোন কাজ মনুষ্যত্ববোধ ও মানব-মর্যাদাকে ক্ষুন্ন করে?
ক. ভিক্ষা প্রদান করা
খ. অন্যকে সাহায্য-সহযোগিতা করা
গ. অপরের ব্যথায় ব্যথিত হওয়া
ঘ. মানবসেবায় নিয়োজিত হওয়া
৬. ‘ওপরের হাত সব সময় নিচের হাত থেকে শ্রেষ্ঠ’— কথাটি কে বলেছিলেন?
ক. আবুল ফজল
খ. গৌতম বুদ্ধ
গ. ইসলামের নবি
ঘ. জনৈক ঋষি
৭. ‘নিচের হাত’ বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন?
ক. পরোপকারী
খ. গ্রহীতা
গ. মহৎ হৃদয়
ঘ. দাতা
৮. কোন বিষয়টি সাধারণত আমাদের উপলব্ধি করা হয় না?
ক. মানুষকে অপমানিত করার
খ. মানুষকে বঞ্চিত করার
গ. মানব-মর্যাদাকে ক্ষুণ্ন করার
ঘ. মানুষকে সাহায্য-সহযোগিতা করার
৯. মনুষ্যত্ব আর মানব-মর্যাদার দিক থেকে অনুগ্রহকারী আর অনুগৃহীতের মধ্যে পার্থক্য কেমন?
ক. আকাশ-পাতাল
খ. সীমাহীন
গ. সামান্য
ঘ. নগণ্য
আরও পড়ুনঃ আমি কিংবদন্তির কথা বলছি mcq
১০. দান বা ভিক্ষা গ্রহণকারীর মাঝে কোনটি প্রতিফলিত হয়?
ক. বিষণ্নতা
খ. সততা
গ. মৌনতা
ঘ. দীনতা
১১. ভিক্ষা গ্রহণকারীর দীনতার প্রতিফলিত অবস্থাকে লেখক কী বলে অভিহিত করেছেন?
ক. নির্মোহ
খ. সাদামাটা
গ. বীভৎস
ঘ. নগণ্য
১২. ভিক্ষা গ্রহণকারীর দীনতা কোথায় প্রতিফলিত হয়?
ক. মুখমণ্ডলে
খ. সর্ব অবয়বে
গ. অন্তর মাঝে
ঘ. হৃদয়ের গভীরে
১৩. একমুষ্টি ভিক্ষা দেওয়াকেও আমরা মানব কল্যাণ মনে করি কেন?
ক. উপলব্ধিহীনতার কারণে
খ. মানসিক বিকারগ্রস্ততার কারণে
গ. যথার্থ উপলব্ধির কারণে
ঘ. মানবহিতৈষী মনোভাবের কারণে
১৪. জাতিকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন করে তোলা কার দায়িত্ব?
ক. রাষ্ট্রের
খ. জনগণ
গ. সমাজ
ঘ. পরিবার
১৫. ‘মানব-কল্যাণ’ প্রবন্ধানুসারে রাষ্ট্রের বৃহত্তর দায়িত্ব কোনটি?
ক. অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা
খ. জাতীয় রপ্তানির পরিমাণ বাড়ানো
গ. জাতিকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন করে তোলা
ঘ. জাতির অর্থনৈতিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করা
১৬. কোনটি জাতির যৌথ জীবন আর যৌথ চেতনার প্রতীক?
ক. রাষ্ট্র
খ. জনগণ
গ. সমাজ
ঘ. পরিবার
১৭. লেখক কোন কাজকে মানব-কল্যাণ বলে মনে করেন না?
ক. অপরের কল্যাণে আত্মস্বার্থ বিসর্জন দেওয়াকে
খ. অপরের ব্যথায় ব্যথিত হওয়াকে
গ. অপরকে সাহায্য-সহযোগিতা করাকে
ঘ. করুণার বশবর্তী হয়ে দান-খয়রাতকে
১৮. মানব-কল্যাণের প্রাথমিক সোপান রচনার দায়িত্ব কার?
ক. পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রের
খ. ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজের
গ. ব্যক্তি, সমাজ ও রাষ্ট্রের
ঘ. ব্যক্তি, পরিবার ও রাষ্ট্রের
১৯. মনুষ্যত্বের অবমাননা বলতে লেখক কী বুঝিয়েছেন?
ক. মানুষের বোধশক্তি নষ্ট হওয়াকে
খ. মানুষের অকল্যাণ সাধিত হওয়াকে
গ. মানুষের অভাব দীর্ঘস্থায়ী হওয়াকে
ঘ. মানুষের মর্যাদাবোধ ক্ষুণ্ণ হওয়াকে
২০. নবি ভিক্ষুককে কী দিয়েছিলেন?
ক. অর্থ
খ. গরু
গ. কুড়াল
ঘ. কাপড়
২১. লেখকের মতে, একটি রাষ্ট্র কীভাবে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক সৃষ্টি করতে পারে?
ক. রপ্তানির পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি করার মাধ্যমে
খ. হাতপাতা বা চাটুকারিতাকে প্রশ্রয় না দেওয়ার মাধ্যমে
গ. বিদেশি পণ্যের আমদানি বৃদ্ধি করার মাধ্যমে
ঘ. দেশের জনগণকে আত্মমর্যাদার কথা স্মরণ করিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে