একনজরে লালসালু উপন্যাস mcq পড়ুন।
লেখক পরিচিতি
- লেখক- সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ
- পিতা- সৈয়দ আহমদউল্লাহ।
- ১৯২২ সালের ১৫ আগস্ট, চট্টগ্রামে।
- মৃত্যু- ১৯৭১ সালের ১০ অক্টোবর, প্যারিসে।
- তিনি বাংলা কথা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রূপকার।
- তিনি বাংলাদেশের কথা সাহিত্যকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করার পথিকৃৎ। কর্মসূত্রে নয়াদিল্লি, সিডনি, জাকার্তা ও লন্ডনে দায়িত্ব পালন শেষে মৃত্যু পর্যন্ত প্যারিসে কর্মরত ছিলেন।
- প্যারিসে অবস্থান কালে ১৯৭১-এ বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন।
- তাঁর প্রথম গল্পগ্রন্থ নয়নচারা (১৯৫১)।
- তাঁর প্রথম উপন্যাস- লালসালু (১৯৪৮)।
- তাঁর স্ত্রী- ফরাসি রমণী অ্যান মারি।
- তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস লালসালু ফরাসি ও ইংরেজি ভাষায় অনূদিত হয়।
লালসালু উপন্যাস mcq
Toggleলালসালু উপন্যাস mcq:
উপন্যাসের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য:
০১) “লালসালু“ উপন্যাসটি প্রথম প্রকাশিত হয়—১৯৪৮ সালে।
০২) এই উপন্যাসটির উর্দু অনুবাদ প্রকাশিত হয়—করাচি থেকে (“Lal Shalu’ নামে)
০৩) ‘লালসালু’ উপন্যাসটির উর্দু অনুবাদক—কলিমুল্লাহ।
০৪) লালসালু কোন ধরনের উপন্যাস—সামাজিক সমস্যামূলক উপন্যাস।
০৫) কোনটির মত দীর্ঘ রেল গাড়িটির ধৈর্যের সীমা নেই—অজগরের ।
০৬) দূর জঙ্গলে কী ডাকে—বাঘ।
০৭) নিরাক পড়েছে কখন—শ্রাবণের শেষাশেষি ।
০৮) দিগন্ত পর্যন্ত স্থির হয়ে আছে—তামাটে নীলাভ রং।
০৯) বিস্তৃত ধানক্ষেতের এক প্রান্তে কারা আছে—তাহের-কাদের।
১০) একসময় ঘুরতে ঘুরতে তাহেরদের নৌকা কোন সড়কটার কাছে এসে পড়ে—মতিগঞ্জের।
১১) নিরাকপড়া আকাশ কাকে পাথরের মূর্তিতে রূপান্তরিত করেছে—অপরিচিত লোকটিকে (মজিদকে)।
১২) অপরিচিত লোকটিকে দেখে অবাক হয়ে চেয়ে দেখে কারা—তাহের কাদের।
১৩) মোনাজাত শেষ করে অপরিচিত লোকটি কোন দিকে হাটতে থাকে—উত্তর দিকে।
১৪) উত্তরদিকে খানিকটা এগিয়ে কোন গ্রাম—মহব্বতনগর।
১৫) মহব্বতনগরে মজিদের প্রবেশটা কেমন—নাটকীয় ।
১৬) সলেমানের বাপ কোন ধরনের রোগ—পানী।
১৭) “অমনি করে ইটিতে নাই।” কে, কাকে বলল–মজিদ, রহিমাকে।
১৮) খোদা তা’আলার রহস্যময় দিগন্ত কার অন্তরে বিদ্যুতের মতো থেকে থেকে ঝিলিক দিয়ে ওঠে—রহিমার
১৯) কোন মাসের শীত খোলা মাঠে হাড় কাঁপায়—অগ্রহায়নের।
২০) মাছের পিঠের মতো কবরটি কী দ্বারা আবৃত হলো—ঝালরওয়ালা সালু কাপড় দ্বারা ।
২১) পানি সরে এলেও কোন মাসে কচুরিপানা জড়িয়ে থাকে জমিতে—কার্তিক মাসে।
২২) কোচ বিদ্ধ হয়ে নিহত হয় কে—ছমিরুদ্দিন।
২৩) সালু কাপড়ে ঢাকা কবরটি কেমন—রহস্যময়।
লালসালু উপন্যাসের mcq:
২৪) “কলমা জানো মিঞা?” মজিদ কাকে এ কথা জিজ্ঞেস করে—সাত ছেলের বাপ দুদু মিঞাকে।
২৫) শুদু মিঞার সাথে এসেছিল—এক ছেলে।
২৬) “মা জান না ব্যাটা?” উক্তিটি—খালেক ব্যাপারীর।
২৭) সালেক ব্যাপারী গ্রামে কী দিয়েছে—একটি মক্তব।
২৮) মজিদের শক্তির মূল উৎস—মাজার।
২৯) মজিদের শক্তি প্রতিফলিত হয়—রহিমার উপর।
৩০) কেঁপে ওঠা মোমবাতির আলোয় ঝলমল করে ওঠে—রূপালি ঝালর।
৩১) কার বাপ মরণরোগ যন্ত্রণা পাচ্ছে—জুলুর বাপ।
৩২) কে পক্ষাঘাতে কষ্ট পাচ্ছে—খেতানির মা।
৩৩) কয় গ্রাম পরে বড় নদী—চার গ্রাম।
৩৪) “শরীলে রং ধরছে ক্যান, নিকা করবি নাকি?” উক্তিটি—তাহেরের।
৩৫) কে এককালে উড়নি মেয়ে ছিল—বুড়ি।
৩৬) কোনটি বড় ভয়ানক বস্তু—মানুষের রসনা।
৩৭) কত হিজরিতে প্রিয় পয়গম্বরের বানি এল—৫ম।
৩৮) নবীজি (স.) কার বিরুদ্ধে লড়াই করে প্রত্যাবর্তনকালে বিবি আয়েশা (রা.) দলচ্যুত হয়ে যায়—মুস্তালিখ-এর।
৩৯) বিবি আয়েশাকে খুঁজে পায়—এক নওজোয়ান সিপাই ।
৪০) কারা হযরতের বিবি নামে কুৎসা রটাতে লাগল—হযরতের পেয়ারা।
৪১) মজিদ বুড়োকে মাজারে কত পয়সার সিন্নি দিতে বলেছে—পাঁচ পইসার।
৪২) ঝুঁটিওয়ালা মুরগিটার রং—লাল।
৪৩) মতিগঞ্জের সড়ক ধরে তিন ক্রোশ দূরে গঞ্জে গিয়েও তালাশ করা হয় কাকে—বুড়োকে।
৪৪) মজিদ কর্তৃক হাসুনির মাকে দেয়া শাড়িটির—বেগুনি রং, কালো পাড়।
৪৫) তারা লমল করছে—পশ্চিম আকাশে।
৪৬) ইউনিয়ান বোর্ডের প্রেসিডেন্ট কে—মতলু ।
৪৭) রাত যত গভীর হয় আগুন তত কী হয়ে ওঠে—মাথা।
৪৮) আওয়ালপুর পীরের প্রধান মুরিদ—মাতলুব ।
৪৯) সোহবতে সোয়ালে তুরা সোয়ালে kunad অর্থ কী—সুসঙ্গ মানুষকে ভালো করে।
লালসালু উপন্যাসের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন:
৫০) গোস্তায় কে—কালু মিয়া।
৫১) ভাং-গাজা খাওয়া রসকসশূন্য হাড়গিলে চেহারা কার—কম্পাউন্ডারের।
৫২) ব্যাপারীর ২য় পক্ষের বউ এর ভাইয়ের নাম—ধলা মিয়া।
৫৩) ধলা মিয়া কেমন মানুষ—বোকা কিছিমের।
৫৪) মজিদের বিবি রহিমার কত প্যাঁচ—চৌদ্দ।
৫৫) আমেনা বিবিকে মাজারের চারপাশে ঘুরতে হবে —সাতবার ।
৫৬) কার বাড়ির কাঁঠালগাছের তলে একটা মূর্তি নজরে পড়ে—মোল্লাশেখের।
৫৭) আমেনা বিবি কী বারে রোজা রাখে—শুক্রবারে।
৫৮) “তোমার দাড়ি কই মিঞা।” উক্তি কে, কাকে করেছে—মজিদ, আক্কাসকে।
৫৯) করিমগঞ্জের ইস্কুলে পড়াশুনা করেছে—আক্কাস ।
৬০) বিদেশে বহুদিন ছিল—আক্কাস ।
৬১) আক্কাসের বাবার নাম—মোদাব্বের মিঞা।
৬২) মজিদ মহব্বতনগর গ্রামে বাস করে কত বছর ধরে —দশ বারো বছর।
৬৩) মোটাতাজা পোলা কে—হাসুনি।
৬৪) হাসুনিরে পুষ্যি রাখার সখ কার রহিমার। ৬৬) উৎসব ছিল কোন পাড়ায় —ডোমপাড়ায়।
৬৫) দীর্ঘ কত বছরের মধ্যে রহিমা তার স্বামীকে অনেকবার রাগতে দেখেছে—১২ বছর।
৬৬) অবশেষে কীসের মুখে ছিপি দিয়ে মজিদ সরে যায়—আগ্নেয়গিরির।
৬৭) শত্রূর আভাস পাওয়া হরিণের চোখের মত সতর্ক হয়ে ওঠে কার চোখ—জমিলার।
৬৮) মজিদের কণ্ঠে গানের মতো গুনগুনিয়ে ওঠে—পাঁচপদের ছুরা আল-ফালাথ।
৬৯) জিকির করতে করতে জ্ঞান হারিয়েছিল—মজিদ।
৭০) কাপড়ে ঢাকা মানুষকে কোরানের ভাষায় কী বলে—মোদাচ্ছের।
৭১) জমিলা থরথর করে কাঁপে—ক্রোধে।
৭২) মজিদ জমিলাকে বেধে রাখে—মাজারে।
৭৩) মাজারটি ভেসে যায়—বন্যার পানিতে।